2. USB DISK Security
download crack
3.“Kaspersky Internet Security 2011″ কে হ্যাক করে ৫ বছরের জন্য নিজের করে নিতে চান?? তাহলে দেরি না করে এখানে ঢুকে পড়ুন। পরে সুযোগ নাও পেতে পারেন।
এর আগে একজন ব্লগারের টিউন দেখে Kaspersky Internet Security 2011 হ্যাক করতে উৎসাহিত হই। তাই প্রথমেই তাকে ধন্যবাদ দিয়ে নিচ্ছি।
সেই টিউনটি দেখে Kaspersky Internet Security 2011 ৩০৭৭ দিনের জন্য হ্যাক করলাম। করে তো মহা খুশী। কিন্তু আপডেট করতে গিয়ে পড়লাম বিপদে। অত্যন্ত অসন্মানের সাথে আমার লাইসেন্স ব্লক করে দিল। রেগেমেগে নিজেই ক্যাস্পারস্কির বারটা বাজাতে লেগে গেলাম এবং অবশেষে পেয়ে গেলাম মোক্ষম অস্ত্র।
আমি যেভাবে দেখাব, সেভাবে কাজ করতে পারলে Kaspersky Internet Security 2011 ৫ বছরের জন্য আপনার নিজের হয়ে যাবে অর্থাৎ, ২০৪৮ দিনের লাইসেন্স পাবেন। সবচেয়ে বড় কথা, ইচ্ছামত আপডেট করতে পারবেন এবং সকল সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
আমার দেখানো প্রোসেসটা অনেকের কাছে জটিল লাগতে পারে, তবে সবকিছু ঠিকমত করতে পারলে সাফল্য নিশ্চিত!! আসলে আমি বিস্তারিতভাবে বলব, তাই অনেক বড়/কঠিন মনে হতে পারে, আসলে খুবই সহজ পদ্ধতি।
তাহলে আর দেরি না করে আসুন শুরু করিঃ-
- ১.প্রথমেই এখান থেকে আমার দেয়া জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করুন(মাত্র ১১২ কিলোবাইট) এবং Extract করুন। এরপর Kaspersky Internet Security 2011 যদি আপনার আগে থেকে ইন্সটল করা থাকে, তাহলে “আন-ইন্সটল” করে নিন । (জরুরী)
- ২.আপনার পিসি রি-স্টার্ট করুন।
- ৩.নেট কানেক্ট করুন এবং Kaspersky Internet Security 2011 এর একটা ফ্রেশ কপি ইন্সটল শুরু করুন। সবকিছু ডিফল্টভাবে রেখে ইন্সটল করুন। তবে অবশ্যই “I agree the terms of participation in Kaspersky Security Network” “আন-চেক” করবেন অর্থাৎ টিক চিন্হ উঠিয়ে দিবেন।
- ৪.ইন্সটল শেষ হলে “Activate 30days trail version” এ ক্লিক করে ৩০ দিনের ট্রায়াল ভার্সন এক্টিভ করে নিন এবং ভাইরাস ডাটাবেস আপডেট করে নিন। (পরে ইচ্ছামত আপডেট করতে পারবেন। তবে এখন আপডেট করাটা জরুরি)
- ৫.আপডেট কমপ্লিট হলে- Settings > general Settings > এ যান এবং “Enable Protection” হতে টিক চিন্হ উঠিয়ে দিন।
- ৬.আবারও Settings > Cardboard Box (icon) > Self-Defense > এ যান এবং “Enable Self-Defense” হতে টিক চিন্হ উঠিয়ে দিন।
- ৭.কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। (জরুরী)
- ৮.এবার লাইসেন্স ম্যানেজার ওপেন করুন। সেখানে আপনি এই ধরনের- “0577-0004CE-XXXXXXXX” একটা লাইসেন্স পাবেন। লাইসেন্স কী’র পাশে একটি লাল রঙের “X” চিন্হ পাবেন। সেটিতে ক্লিক করে লাইসেন্স ডিলেট করে ফেলুন। যদি সত্যি লাইসেন্স ডিলেট করবেন কিনা জিজ্ঞেস করে, তাহলে “YES” করে ডিলেট করুন।
- ৯.এবার একদম নিচের টাস্কবারে (যেখানে ঘড়ির সময়/ সাউন্ড কমানো/বাড়ানো যায়) Kaspersky এর আইকনে রাইট ক্লিক করে “EXIT” করুন।
- ১০.এবার আমার দেয়া “Kis 2011 Cr4ack” ফোল্ডারটি ওপেন করুন। ভিতরে দেখুন Crack নামে একটি ফোল্ডার আছে। সেখান থেকে- “fltlib.dll” এবং “fltlib.ini” নামের ফাইলদুটি কপি করে যেখানে Kaspersky ইন্সটল করেছেন, সেখানে Paste করুন। (ডিফল্টভাবে- C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011)
- ১১.এবার ইন্টারনেট কানেকশন ডিসেবল করে দিন।
- ১২.Kaspersky ওপেন করুন> লাইসেন্স এ ক্লিক করুন> “Activate commercial License” এ ক্লিক করুন এবং কী হিসাবে এটি দিন- 11111-11111-11111-1111X ,নেস্কট করুন। It will be unable to connect to the Activation servers. নামে একটি মেসেজ পাবেন। “Browse” এ ক্লিক করে আমার দেয়া Crack ফোল্ডার হতে “KIS2011.key” টি দেখিয়ে দিয়ে ওপেন করুন। “Next” করে “Finish” করুন।
- ১৩.এইতো, প্রায় কাজ শেষ! লক্ষ্য করে দেখুন আপনি ইতিমধে্য ৫ বছরের লাইসেন্স পেয়ে গেছেন!! তবে আর একটু কাজ বাকী আছে।
- ১৪.Kaspersky ওপেন করে Settings > Cardboard Box (icon) > Threads and exclusions > Exclisions > Settings > Exclusion Rules > এ যান।
“+ADD ” এ ক্লিক করে Browse করে আমাদের Paste করা “fltlib.dll” এবং “fltlib.ini” ফাইলদুটি দেখিয়ে দিন। মনে আছে? সেদুটি কোথায় Paste করেছিলেন?? মনে না থাকলে নিচে দেখুন-
C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011\fltlib.dll
C:\Program Files\Kaspersky Lab\Kaspersky Internet Security 2011\fltlib.ini - ১৫.এবার Apply করে Ok করুন। ইন্টারনেট এক্টিভ করে “Enable Protection” এবং “Enable Self-Defense” এ টিক চিন্হ দিয়ে দিন (৫ এবং ৬ নম্বর এ দেখুন। সেখানে তুলে দিয়েছিলেন। এবার টিক দিয়ে দিন।) এবং পিসি রিস্টার্ট করুন।
সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরণঃ- আমার দেয়া প্রতিটি স্টেপ ফলো করবেন। কোন একটি বাদ দিলে এবং সেক্ষেত্রে কাজ না হলে আমি দায়ী থাকব না।আমি Avast 4.8 Professional Antivirus(Always Updated) ব্যবহার করি। সেটি দিয়ে স্ক্যান করে আমার দেয়া ফাইলে কোন ভাইরাস পাইনি। যদি আপনার Antivirus এটাকে ভাইরাস হিসাবে ধরে, তাহলে Antivirus ডিসেবল করে ডাউনলোড করুন। ১০০০% নিশ্চিত থাকুন। এটি ভাইরাস নয়।
আমি ইচ্ছাকরলে স্ক্রীন-শট দিয়ে পারতাম, তবে সেক্ষেত্রে প্রায় ১৫-১৮ টি স্ক্রীন-শট দিতে হত, যা দেখে হয়ত অনেকেই উপক্রিত না হয়ে ভয় পেয়ে যেত। মনে করত টিউনটি কতই না জটিল!! আসলে কিছুই না। আমি বিস্তারিতভাবে বলার চেস্টা করেছি, যা মনোযোগ দিয়ে পড়লে স্ক্রীন-শট এর দরকার আছে বলে আমি মনে করি না।
তাছাড়া আপনারা তো জানেন, হ্যাকিং জিনিসটা মোটেই সহজ নয়। একটু কস্ট তো করতেই হবে। আর কস্টের পর যে সাফল্য পাবেন, সেটির স্বাদ আসলেই অসাধারণ!!! বিশ্বাস না হয় নিজেই চেস্টা করে দেখুন!!
Thanks to--
সবাই কেমন আছেন?? আশা করি অনেক অনেক ভাল!! আপনাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমার আজকের টিউন শুরু করছি।
আজ আপনাদের এমন একটি টিউন উপহার দিব, যা দেখে অনেকেরই আনন্দে লাফাতে ইচ্ছা করবে। (যারা ESET NOD32 Antivirus 4 ব্যবহার করে।)
©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©
আমার এর আগের টিউনে Kaspersky Internet Security 2011 এর বারটা বাজিয়েছিলাম, মানে ৫ বছরের লাইসেন্স হ্যাক করতে শিখিয়েছিলাম। (যারা ক্যাস্পারস্কি ব্যবহার করেন, তারা দেখে নিতে পারেন)
আর আজ ESET NOD32 Antivirus 4 এর বারটা বাজাতে যাচ্ছি।
অর্থাৎ আজ ESET NOD32 Antivirus 4 আজীবণের জন্য ফ্রি তে কব্জা করার পদ্ধতি দিব।
©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©©º°¨¨°º©
আপনারা নিশ্চই জানেন যে, যারা লো-কনফিগারেশনের পিসি ব্যবহার করেন, তাদের জন্য ESET NOD32 Antivirus একটি আশীর্বাদ স্বরুপ!! কেননা এটি পিসিকে একদমই স্লো করেনা বললেই চলে!! তাছাড়া ভাইরাস ধরতেও এটি পৃথিবীর ১ম তিনটি অ্যান্টিভাইরাসের একটি।
এটি আপডেটও করে খুব দ্রতগতিতে। কিন্তু এই Antivirus টির সবচাইতে বড় অসুবিধা হচ্ছে, প্রতিবার আপডেট করতে নতুন নতুন ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড লাগে। তার উপড় কিছুদিন পর পর এই ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড ব্লক হয়ে যায়!!! তখন আবার আমাদের ছুটতে হয় নতুন ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড এর জন্য। যা অত্যন্ত বিরক্তিকর একটি কাজ। আমি আবার যা ব্যবহার করি, তা একেবারে নিজের করে নিতে ভালবাসি!! তাই গবেষনা শুরু করলাম এবং আজ সাফল্য পেয়ে গেলাম।
আমার এই ট্রিকের মাধ্যমে ESET NOD32 Antivirus 4 আপডেট করতে আর কোনদিন ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড লাগবে না!!!!! সরাসরি আপডেট হবে এবং আজীবণের জন্য ৩১ দিনের ট্রায়াল লাইসেন্স পাবেন!!! অর্থাৎ প্রতিবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দেয়ার পর ৩১ দিনের ট্রায়াল লাইসেন্স পাবেন!!!! কি মজা তাইনা??? তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আসুন শুরু করি-
তবে তার আগে বলে নিই-
আমার দেয়া প্রতিটি স্টেপ ফলো করবেন। কোন একটি বাদ দিলে/পরিবর্তন করলে এবং সেক্ষেত্রে কাজ না হলে আমি দায়ী থাকব না। তাই যেভাবে বলি ঠিক সেভাবে কাজ করুন। সাফল্য নিশ্চিত!!!- ১.প্রথমেই এখান থেকে আমার দেয়া জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে Extract করুন।(মাত্র ৩ মেগাবাইট) ভিতরে ESET Fix.exe নামে একটি ফাইল পাবেন। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল যে আপনার অ্যান্টভাইরাস এটিকে ভাইরাস অথবা আন-ওয়ান্টেড অ্যাপ্লিকেশন হিসাবে ডিটেক্ট করতে পারে। তাই অ্যান্টিভাইরাস ডিসেবল করে ডাউনলোড করুন। ১০০০% নিশ্চিত থাকুন এটি কোন ভাইরাস নয়। পুরোপুরি নিশ্চিন্ত থাকুন।
- ২.আপনার পিসিতে যদি আগে থেকে ESET NOD32 Antivirus 4 ইন্সটল করা থাকে, তবে আন-ইন্সটল করুন এবং পিসি রিস্টার্ট দিন। (জরুরী)
- ৩.এবার সবকিছু ডিফল্টে রেখে একটি ফ্রেশ কপি ইন্সটল করুন।
- ৪.ESET NOD32 Antivirus 4 ওপেন করুন এবং নিচের ছবির মত ডিসপ্লে অপশনটি Advenced Mode এ সেট করুন।
- ৫.এবার কী-বোর্ড থেকে F5 চাপুন এবং নিচের ছবির মত Enable Antivirus & Antispyware Protection এবং Enable Self-Defence থেকে টিক চিন্হ তুলে দিন এবং পিসি রিস্টার্ট দিন। (টিক চিন্হ তোলার সময় কোন মেসেজ আসলে OK/Yes করুন)
- ৬.এবার আমার দেয়া ফাইলটি চালু করুন। নিচের ছবির মত একটি মেসেজ পাবেন। OK করুন।
- ৭.এবার নিচের ছবির মত FIX বাটনে ক্লিক করুন। About Tab আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। সব মিলিয়ে ১০ থেকে ২৫ সেকেন্ড টাইম লাগতে পারে। EseT Fix ট্যাব এ গিয়ে দেখুন নিচের দিকে Finished লেখা আছে। এবারে ক্লোজ করুন।
- ৮.পিসি রিস্টার্ট করুন।
- ৯.এবারে ৫ নং পয়েন্টের নিয়ম অনুযায়ী Enable Antivirus & Antispyware Protection এবং Enable Self-Defence এ টিক দিয়ে দিন। (আগেরবার টিক তুলে দিয়েছিলেন। এবার টিক দিয়ে দিন।)
- ১০.আবার পিসি রিস্টার্ট করুন।
- ১১.ইসেট ওপেন করুন। ব্যাস, কাজ শেষ!! লক্ষ্য করে দেখুন, আপনি নিচের ছবির মত ৩১ দিনের ট্রায়াল লাইসেন্স পেয়ে গেছেন, যা আর কোনদিন শেষ হবে না!!! (ডিফল্টভাবে ইসেট ৩০ দিনের ট্রায়াল লাইসেন্স দেয়।) প্রতিবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দেয়ার পর ৩১ দিনের লাইসেন্স পাবেন!!!
- ১২.তবে আর একটু কাজ বাকী আছে। শুধু ট্রায়াল রিসেট করলেই তো হবে না, আপডেটও তো করতে হবে তাইনা?? এক্ষেত্রে বলে রাখা ভাল যে, প্রথমবার ইসেট অটোমেটিকেলী আপডেট নাও করতে পারে। তাই নেট কানেক্ট করে ইসেট ওপেন করুন। তারপর Update ট্যাব থেকে ম্যানুয়েলী আপডেট করুন। অর্থাৎ Update Signature Database এ ক্লিক করুন।
দেখুন খুব সুন্দরভাবে আপডেট হচ্ছে!!! কোন ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড এর দরকার নাই!!!!! এখন থেকে আজীবন এভাবেই ব্যবহার করতে পারবেন। কোনদিন আর ইউসারনেম/পাসওয়ার্ড এর দরকার পরবে না!!!
আমার এই টিউনটি আপনাদের কাজে লাগলে এবং সেই সাথে ভাল লাগলে তবেই আমার সার্থকতা। তাই কাজে লাগলে অথবা ভাল লাগলে মন্তব্যের মাধ্যমে জানাতে পারেন।
আজ এ পর্যন্তই। আশা করি সামনে আরও দরকারী সফটওয়্যার আপনাদের উপহার দিতে পারব। সে পর্যন্ত ভাল থাকুন।
ও হ্যা, এই টিউনটি টেকটিউনসে প্রকাশিত হয়েছে।